“শিকার কাহিনিঃ কালো মৃত্যু ” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:
কুচকুচে কালাে এক হাতি। উন্মাদ হয়ে গেল হঠাৎ করেই। তার চেয়ে বড় একটা হাতি আচ্ছাসে পিটিয়েছে তাকে। এটা কি মানুষের দোষ? কিন্তু সে গায়ের ঝাল মেটাতে লাগল মানুষের ওপর। সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় এমনকি রাইফেল ছাড়া, এক আমেরিকান বন্ধুসহ হাতিটার আক্রমণের মুখে পড়ে গেলেন কেনেথ এন্ডারসন । শিকারির জান বাচানােই এখন দায়!
শুরুতে গরুতেই সন্তুষ্ট ছিল বাঘটা। তারপরই লােভ জন্মাল নরমাংসে। খবরটা গেল এন্ডারসনের কানেও, এখন কি আর হাত গুটিয়ে বসে থাকতে পারেন? বাঘিনী শিকার করতে গিয়ে দেখলেন নাটের গুরু এক মস্ত চিতা বাঘ। দুই দুইবার এন্ডারসনকে বাগে পেয়েও ছেড়ে দিল ওটা।
এবার সুযােগ এসেছে এন্ডারসনের। কী করবেন? ওই মন্দির আর কুয়াে কী আসলেই ভুতুড়ে?
একটার পর একটা মানুষ নিখোঁজ হওয়ার জন্য দায়ী কে? বিশালদেহী ওই বাঘ নাকি দুইশাে বছর আগে মারা যাওয়া সেই রাজসভাসদের প্রেতাত্মা? কুয়াের ভেতর থেকে আসা রহস্যময় শিস কিংবা ভয়াল সেই ধােয়াটে অবয়ব-এগুলােরই বা মানে কী?
…এন্ডারসনের জানালার সামনে গভীর রাতে পদশব্দ শােনা যায় কেন? পাঠক এন্ডারসনের রােমাঞ্চকর ভুবনে স্বাগতম। এবার শিকার কাহিনির পাশাপাশি থাকছে রােম খাড়া করে দেয়া ভুতুড়ে সত্যি ঘটনাও।