সায়ানের খুনটা বড় আচানক ঘটল। ওরা পাইলট মডেল স্কুলের সাথে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, ঠিক তখনই এই অঘটন। গুগলি-মাস্টার সায়ান খুনের পেছনে কলকাঠি নাড়ল কে! মারলই-বা কী করে! পোস্টমর্টেম রিপোর্ট এলো, বিষাক্ত মাকড়সা ট্যারান্টুলা ওর মৃত্যুর কারণ। সায়ানের বন্ধু এশা, রতন, শিমুল ও রায়ান মিলে খুঁজছে সায়ানের নিষ্ঠুর খুনিকে। হঠাৎই খবর এলো, মাকড়সার বিষে মারা পড়েছে একটি কুকুর। যে সে কুকুর নয়, পুলিশের ডগস্কোয়াডের সদস্য হিংস্র জার্মান শেফার্ড। ঘটনা এবার অন্যদিকে মোড় নেয়। পুলিশ প্রশাসন নড়েচড়ে বসে। সায়ানের কেস নিয়ে লড়ছে এশা ও তার বন্ধুরা, যে কিনা শার্লক হোমস গুলে খেয়েছে। তারপর ঘটতে থাকে ভয়ংকর সব ঘটনা। সায়ানের পড়ার ঘরে ওরা খুঁজে পায় একখানা ডায়েরি। কীসব লেখা! ঘটনায় যোগ দেয় দোকানি ফটিক ও মধ্যরাতের ছড়াকার! সায়ানের খুনিরা ধরা পড়বে তো?