মানুষের একটি মাত্র জীবন। এক চিলতে জীবনেই সবাই সফল হতে চায়। হাতে ছুঁতে চায় আকাশ। বিশ্বটাকে দেখতে চায় আপন হাতের মুঠোয় পুরে। চায় মূল্যবান হতে। আলোকিত হতে। জিরো থেকে হিরো হতে। চায় মরেও অমর হতে। কিন্তু সবার ভাগ্যাকাশে শুকতারার উদয় ঘটে না। কারও স্বপ্ন আলোর মুখ দেখে। কারও হারিয়ে যায় দূর নীলিমায়। অধরা থেকে যায় কারও স্বপ্নের সোনার হরিণ। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র, অর্থ প্রভৃতির গণ্ডি পেরিয়ে কেউ পায়, কেউ পায় না। তবে একথা সন্দেহাতীতভাবে বলা যায় যে, যে পায় সে শত প্রতিকূলতা ও বাধার প্রাচীর মাড়িয়েই পায়। মূলত বাধার বিন্ধ্যাচল পেরিয়েই স্বপ্নসোপানের উপরের ধাপে আরোহণ করা সম্ভব। কোনো স্বপ্নতরিকে ছলাৎ ঢেউয়ে সাহসিকতার সাথে এগিয়ে নিতে প্রয়োজন একজন দক্ষ মাঝি। এ পথে কখনও অপরিহার্য হয়ে পড়ে বুকভরা দুঃসাহসের। সাহিত্যবনে গল্পে গল্পে সেই দুঃসাহসের রসালু সোনা ফলিয়েছেন তারুণ্যের প্রতীক গল্পকার আলী ইমাম। স্বপ্নকে কিভাবে বাস্তবে রূপ দেওয়া যায় সেই অমূল্য টিপস রয়েছে ‘জিরো থেকে সুপার হিরো’র পাতায় পাতায়।