বইটির সূচিপত্রের কিছু অংশ:
জীবনানন্দ দাশ [ ১৮৯৯-১৯৫৪]
* নির্জন স্বাক্ষর (তুমি তা জান না কিছু, না জানিলে)
* বােধ (আলাে-অন্ধকারে যাই—মাথার ভিতরে)
* অবসরের গান (শুয়েছে ভােরের রােদ ধানের উপরে মাথা পেতে )
* ক্যাম্পে (এখানে বনের কাছে ক্যাম্প আমি ফেলিয়াছি)
* পাখিরা ( ঘুমে চোখ চায় না জড়াতে)।
* মৃত্যুর আগে (আমরা হেঁটেছি যারা নির্জন খড়ের মাঠে পউষ সন্ধ্যায়)
* ‘তােমরা যেখানে সাধ’ (তােমরা যেখানে সাধ চলে যাও)।
* ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি’ (বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই)
* ‘আবার আসিব ফিরে’ (আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে)।
* বনলতা সেন (হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে)।
* হাওয়ার রাত (গভীর হাওয়ার রাত ছিল কাল—অসংখ্য নক্ষত্রের রাত)
* আমি যদি হতাম (আমি যদি হতাম বনহংস)
* হায় চিল (হায় চিল, সােনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরে)
* শিকার (ভোের)।
* সুদর্শনা (একদিন ম্লান হেসে আমি) ।
* অন্ধকার (গভীর অন্ধকারের ঘুম থেকে নদীর চ্ছল চ্ছল শব্দে জেগে)
* শ্যামলী (শ্যামলী, তােমার মুখ সেকালের শক্তির মতন)
* আট বছর আগের একদিন (শােনা গেলাে লাশকাটা ঘরে )
* আদিম দেবতারা (আগুন বাতাস জল : আদিম দেবতারা তাদের)
* আকাশলীনা (সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়াে নাকো তুমি)
* রাত্রি (হাইড্রান্ট খুলে দিয়ে কুষ্ঠরােগী চেটে নেয় জল)
* মাঘসংক্রান্তির রাতে (হে পাবক, অনন্ত নক্ষত্রবীথি তুমি, অন্ধকারে)
অমিয় চক্রবর্তী (১৯০১-১৯৮৬)
* সমুদ্র (নীল কল। লক্ষ লক্ষ চাকা। মর্চে-পড়া। শব্দের ভিড়ে)
* পুকুর (ছছাটো জলের আয়না)
* বাস্তবিক (ফুলকে ছোঁবাে। দেখবাে। এক হবাে মাধুরীর ডুবে)
* বৃষ্টি (অন্ধকার মধ্যদিনে বৃষ্টি ঝরে মনের মাটিতে)
* সংসার (অগণ্য ধান-খুশি সােনালি) ।
* চেতন স্যাকরা (সােনা বানাই। সাঁকোর বাঁ পাশে গয়না )
* হারাপ্পা (ভাঙা শহরের উপর খােলাে মুখ)
* বড়ােবাবুর কাছে নিবেদন (তালিকা প্রস্তুত)
* সংগতি (মেলাবেন তিনি ঝােড়াে হাওয়া আর)