“শার্লক হোমস সমগ্র” বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
এ স্টাডি ইন স্কারলেট :
স্কারলেট শব্দের অর্থ অতি উজ্জ্বল লাল বর্ণ, টকটকে লাল রং, লাল বর্ণ ফুসকুড়ি। নামের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কাহিনির রহস্য। লেখক এটি রচনা করেন ১৮৮৬ সালে এবং প্রকাশ হয় ১৮৮৭ সালে।
দ্য সাইন অফ ফোর :
‘দ্য সাইন অফ ফোর’ কোনান ডয়েলের দ্বিতীয় উপন্যাস। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় লিপিনকটস ম্যাগাজিনে ১৮৯০ সালে। ঐ বছরই ব্ল্যাকেট সংস্থা এটি গ্রন্থাকারে প্রকাশ করে।
দ্য হাউন্ড অফ দ্য কনভিলস্ :
দ্য হাউন্ড অফ দ্য স্কারভিলস’ হচ্ছে সত্যিকার অর্থেই রহস্য উপন্যাস। ক্রাইম ডিটেকটিভ উপন্যাস জগতে এটি এক মাইল ফলক। এর কাহিনির পরতে পরতে ছড়িয়ে রয়েছে রহস্য।
দ্য ভ্যালি অফ ফিয়ার :
উপন্যাসটি প্রকাশ হয় দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিনে। ১৯১৫ সালে গ্রন্থ আকারে প্রকাশ করে জর্জ এইচ ডােরান কো.. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এরপর লন্ডন থেকে স্মিথ, হএল্ডার অ্যান্ড কোম্পানি প্রকাশ করে এটি।
দ্য অ্যাডভেঞ্চার অফ শার্লক হােমস :
এটি কোনান ডয়েলের প্রথম গল্পগ্রন্থ। এই গ্রন্থে মােট বারােটি গল্প রয়েছে। বইটির প্রথম গল্প ববাহেমিয়ার কুৎসা-কাহিনি প্রকাশিত হয় ‘দ্য স্ট্র্যান্ড ম্যাগাজিনে, ১৮৯১ সালে।
দ্য মেমােয়ার্স অফ শার্লক হােমস :
এটি কোনান ডয়েলের একটি ভিন্ন মাত্রার গল্পগ্রন্থ। এই গ্রন্থের প্রতিটি গল্পেই রয়েছে। রহস্যের টানটান উত্তেজনা। পাঠক গল্পগুলাে পড়তে পড়তে রােমাঞ্চিত হয়ে পড়েন।
দ্য কেস বুক অফ শার্লক হােমস :
কোনান ডয়েলের সর্বশেষ গ্রন্থ। এই গ্রন্থে বারােটি গল্প রয়েছে। গল্পগুলাে ১৯২১ থেকে ১৯২৭ সালের মধ্যে রচিত। দ্য কেস বুক অফ শার্লক হােমস গ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছে ১৯২৭ সালে।