“অরিজিন” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
হারডা সিম্বলজির প্রফেসর রবাট ল্যাংডন তার প্রাক্তন ছাত্র কম্পিউটার বিজ্ঞানী এডমন্ড কির্শের নিমন্ত্রনে স্পেনে এসে অপ্রত্যাশিত একটা ঘটনার সাক্ষী হয়। ঘটনায় দেখা যায় প্রফেসরের প্রাক্তন ছাত্র কির্শ পৃথিবী পাল্টে দেবার মত এক বৈজ্ঞানীক ঘােষনা দেয়ার জন্য অতীথিদের নিমন্ত্রণ জানায় বিলকাত্তয়ের গুজেনহ্যাম জাদুঘরে। প্রযুক্তি সম্পর্কে বিশ্ব কাপানাে এই ঘােষনা দেয়ার আগে গুপ্ত হত্যার শিকার হয় এডমন্ড কির্শ অনলাইন দুনিয়ার আলােচনা সমালােচনার ঝড় শুরু হয়। মনে করা হয় কির্শের এই আবিস্বকারটি ধর্ম বিশ্বাসে মারাত্মক আঘাত আনবে।
সাথে সাথে ল্যাংডন স্পেনের প্রিন্সের বাগদত্তাকে সাথে নিয়ে গুজেনহ্যাম থেকে পালিয়ে ফিউচারিস্টের এই আবিস্কারটি প্রকাশ করার জন্য দৃঢ় প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হয়ে উঠে। নানা সমস্যার মােকাবেলা করে জীবন বাজি রেখে ল্যাংডন ও তার সঙ্গী। কৃত্রিম বৃদ্ধিমত্তার উইনস্টানের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত সক্ষম হয় ঘােষনাটি প্রচার করতে।
কি ছিল সেই ঘােষনা? আর কেনই বা ফিউচারিস্টকে খুন করা হল তা জানতে হলে পড়তে হবে বেস্টসেলার এই বইটি।