“বেড়াল রহস্য” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:হঠাৎ করে কিডন্যাপ হয়ে যায় রয়া। মেয়ের শােকে তার মা বার বার জ্ঞান হারাচ্ছেন। বাবা বিভিন্ন আইন-শঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাহায্য নিয়ে মেয়ের হদিস পাওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু কোনাে ভাবেই মেয়েকে উদ্ধার করতে পারছেন না। আত্মীয়-স্বজনরা সহমর্মিতা দেখাতে গিয়ে উল্টো তাদের বিরক্ত করছেন। এমন সময়ে গভীর রাতে হঠাৎ মােবাইল বেজে ওঠে। কিডন্যাপারের দল এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। রয়ার বান্ধবী নিপুণা গােয়েন্দা হ্যাটম্যান জুনিয়রকে নিয়ে হাজির হয়। হ্যাটম্যান রয়ার পােষা বেড়ালটির পা পরীক্ষা করে বুঝে ফেলেন রয়াকে কোথায় আটকে রাখা হয়েছে। এরপর নিপুণাকে সঙ্গে নিয়ে রয়াকে উদ্ধারে বের হলেন হ্যাটম্যান জুনিয়র। তারপর?