“গুপ্তচর ও সিরিয়াল কিলার” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:গুপ্তচর
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। ইংল্যাণ্ডে নিজেদের জাল বিছিয়েছে নাৎসি মদদপুষ্ট। দুর্ধর্ষ সিক্রেট সার্ভিস ফিফথ কলাম’। সংগঠনের দুই ‘মাথার খোঁজ পেয়ে গিয়েছিল লােকটা। একটা ট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে গেল। মরার আগে শুধু দুটো শব্দ উচ্চারণ করতে পারল সে: সং সুসি। মনের মতাে কাজ পেয়ে গেল। ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্টের দুই প্রাক্তন এজেন্ট টমি আর ওর স্ত্রী টাপেন্স। কিন্তু কোথাও কোনও ব্লু নেই। টমিটাপেন্স ভুলে গিয়েছিল, গুপ্তচরবৃত্তিতে সন্দেহ করতে হয় সবাইকেই। তাই টের পেল না, কোন্ ফাকে পা দিয়ে। ফেলেছে শত্রুপক্ষের নিচ্ছিদ্র ফাঁদে সিরিয়াল কিলার। পুলিসের নাকের ডগায় একের পর এক খুন করে চলেছে এক দুর্ধর্ষ খুনি! রহস্যময় এই ঘাতক, শিকার বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে মেনে চলছে অদ্ভুত এক। সিরিয়াল-ইংরেজি বর্ণমালা! খুনের স্থান-কাল অগ্রিম জানিয়ে চ্যালেঞ্জ জানানাে হলাে পুঁদে গােয়েন্দা এরকুল পােয়ারােকে, ‘পারলে ঠেকাও আমাকে…
স্কটল্যান্ড ইয়ার্ডকে সাথে নিয়ে কোমর বেঁধে লড়াইয়ে নামল। পােয়ারাে; কিন্তু মহা ধুরন্ধর আর বেপরােয়া খুনিটার সঙ্গে এঁটে ওঠা যে বড্ড কঠিন! ধীর লয়ে ‘এ’ থেকে ‘জেড’-এর দিকে এগিয়ে চলেছে লােকটা। কে সে? কী চায়? কিছুই জানা নেই!