“তিন গোয়েন্দা ভলিউম-১৪৮ (জায়ান্ট ভলিউম)” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:দস্যর সমাধি: ওই অবােধ শিশুর মত বৃদ্ধ আসলে কে? কেন বলে সাগরে তলিয়ে যাওয়া জাহাজের কথা? তদন্তে নামল কিশাের, মুসা ও রবিন। সব বাধা পেরিয়ে ঢুকে পড়ল ওরা দস্যুদের সমাধির ভেতর!
আকাশদস্যু: হিমালয়ের দুর্গম এক উপত্যকায় আচমকা উদয় হচ্ছে পুরানাে, ভুতুড়ে এক বিমান। ফলে, নিখোঁজ হচ্ছে বৈমানিক, লাপাত্তা হচ্ছে উড়ােজাহাজ। ডাকোটা প্লেনে চেপে হিরু চাচার সঙ্গে রহস্যের তদন্ত করতে চলল তিন গােয়েন্দা এবং শামিল হলাে রুদ্ধশ্বাস অভিযানে।
ভৌতিক মুখােশঃ ভৌতিক এক মুখােশ বশ করতে চাইছে মুসাকে। ওকেদিয়ে করিয়ে নিতে চাইছে নানান অপকর্ম। রুখে দাঁড়াল মুসা অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। পাশে পেল প্রিয় দুই বিশ্বস্ত বন্ধু কিশাের আর রবিনকে।
জমিদারবাড়ি হত্যা-রহস্য: হত্যাকাণ্ড ঘটেছে লুনেনবার্গ ম্যানরে। খুনী ধরাছোঁয়ার বাইরে। তদন্তে নামলো কিশাের। ধূর্ত হত্যাকারীকে যেভাবে হােক দাড় করাবে বিচারের কাঠগড়ায়। ক্রমেই জড়িয়ে গেল ও জটিল এক রহস্যে
ভয়াল দ্বীপে তিন গােয়েন্দা: কে বা কারা দিল ওই অদ্ভুত ধাঁধা! পুরাকীর্তি লুঠেরা দল স্কি, বদমাশ শুটকি টেরি না তৃতীয় কোনও পক্ষ? কী রহস্য বুকে নিয়ে অপেক্ষা করছে মাকাটাও দ্বীপ! ওখানে গেলে ফেরে না কেন কেউ? হাজারাে বিপদ ডিঙিয়ে পাতাল-গুহায় ঢুকে তিন গােয়েন্দা বুঝল, এবার বুঝি মরতেই হচ্ছে ওদেরকে!