ভূমিকা
স্কুল জীবন থেকেই গল্প উপন্যাস লেখার অভ্যাস। কবিতা কলমের ডগায় আসতো না। এ নিয়ে মাঝেমধ্যে খানিকটা মন খারাপ হতো, তবে খুব বেশি না। কখনও যে লিখতে পারবো এমন বিশ্বাসও ছিল না।
তবে আশ্চর্যজনক কথা হচ্ছে প্রথম গ্রন্থ উপন্যাস প্রকাশিত হওয়ার পর দ্বিতীয় গ্রন্থ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হচ্ছে। কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হচ্ছে ঠিকই কিন্তু কেন জানি ভিতরের লেখাগুলোকে কবিতা বলে দাবি করতে পারছি না। সাহস হচ্ছে না।
কিছু শৈল্পিক দুঃখের শ্লোক বলে গেলাম। পাঠক বিচারক। যদি তারা কবিতা বলে রায় দেয় তবে এসব কবিতা। মহাকালের পথে হাঁটবে। যদি বলে কবিতার “ক”ও হয়নি তবে এসব আমার একান্তই ব্যক্তিগত দুঃখের কথা।
যা না লিখলে সাহিত্যের, পাঠকের, সমাজে কোনো ক্ষতি হত না। তবে আমার বেঁচে থাকা কষ্টকর হয়ে যেত।
পাঠকের ভালোবাসা পেলে শক্তি ও সাহস সঞ্চার হয়। ভালোবেসে আগলে রাখার অনুরোধ।