ফ্ল্যাপে লিখা কথা
বেশ কয়েকজন সন্দেহজনের মধ্যে অন্যতম ড্রাইভার মজিবর। কারণ ডায়মন্ড প্যালেস থেকে নেকলেস কিনে ফেরার সময় ভালো গাড়িটি নষ্ট হয়ে যায়।
ড্রাইভার মজিবরকে দিয়ে শুরু হয় অভিযান। মজিবর নাছোড়বান্দা। মজিবরকে নাড়াতে গিয়ে এক পর্যায়ে নড়ে ওঠে আরও অনেকেই।
এ যে ছিনতাইয়ের মোড়কে অন্য রহস্য!
শহরের সব ডায়মন্ডের দোকান আর চার মাসে ঘটে যাওয়া ছিনতাই ও চুরির তালিকা চলে আসে টো টো কোম্পানির হাতে। ল্যাবটপে পরিসংখ্যান নিয়ে বসে কাকু। শর্ট লিস্টে ওঠে আসে বেশ কিছু নাম। তার মধ্যে কিছু নাম চমকে ওঠার মতো। এও কি সম্ভব?
তালিকায় যতই নাম আসুক। প্রমাণ ছাড়া কিছু করা অসম্ভব।
প্রমাণের সন্ধানে বের হয় টো টো কোম্পানি ………..