“৫টি রহস্য উপন্যাস” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
একদা গােয়েন্দা বিভাগের দুঁদে ডেপুটি কমিশনার অতিবিক্রম মজুমদার অবসর নেবার পর এসেছেন কোণারকে। উদ্দেশ্যটা অভিনব। তার জামাই ইংলভ থেকে একটা কোর্স করে সেখান থেকেই এক নামী বিলিতি কোম্পানির চাকরি নিয়ে ইন্ডিয়াতে ফিরেছে। মেয়ে এবং তার স্বামীর কোণারকে সাক্ষাৎ হােক এটাই ছিল তাঁর অভিপ্রায়। তারপর একদিন শেষ রাত্তিরে কোণারক মন্দিরের কাছে ঘন কুয়াশার মধ্যে সাদা পােশাক পরা অপসৃয়মাণ। এক অবয়ব দেখেছিল চৌকিদার। সেইসঙ্গে ওলি। জামাই শংকরের লাশটা পাওয়া গেল ভােরে। – কোণারকের কুয়াশা সরিয়ে সেই রহস্যের উদ্যাটন হল কেমন করে? দিকনগর পেপার মিলের সুন্দরী টেলিফোন অপারেটার তরঙ্গমালা খুন হল। আর সেই খুনের তদন্তে এলেন সি.আই.ডি. ইন্সপেক্টর রাজীব সান্যাল। একাধিক সাসপেক্ট, কাকে ছেড়ে কাকে নিয়ে পড়বেন ? কে খুন করল তরঙ্গকে?- ছেলে চুরি নতুন ঘটনা নয়, আকছার হয়। কিন্তু বাচ্চাটা সদ্যোজাত না একদিনের তদন্তে নেমে গােয়েন্দারা গলদঘর্ম। কারণ তার গলায় শুধু একটা নম্বর। সেটি সরালেই সে কার সন্তান বােঝা কঠিন। তবু জননীকে সেই বাচ্চা ফিরিয়ে দিল রাজীব সান্যাল। । ‘ কী খেয়াল হতে দয়াল দত্ত একটা ক্ষুর কিনলেন দাড়ি কামাবেন বলে। আর তান্ত্রিকের পরামর্শে আঙুলে পরলেন রক্তমুখী নীলা। একদিন সকালে দেখা গেল দয়াল দত্ত নিজেই তার গলা কেটেছেন। ক্ষুরটা হাতে গোঁজা। কিন্তু সন্দেহভাজন তাে অনেকে তাহলে কে খুন করল দয়াল দত্তকে? ‘ রাত দুপুরে বাড়িতে ঢিল পড়ত। মাঝে মাঝে! তারপর সুন্দরী নীপা রায় হঠাৎ আত্মহত্যা করলেন। কিন্তু পােস্টমর্টেম রিপাের্ট যে বলল মিসেস রায়ের বাঁ পায়ের গােড়ালির একটু ওপরে একটা কালাে দাগ পাওয়া গেছে। ফরেনসিক রিপাের্টে জানা গেল ওই কালচে দাগটা শরীরে কিছু পুশ করার ফলেই সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু মিসেস রায়কে কে খুন করল?
“৫টি রহস্য উপন্যাস” বইয়ের সূচিপত্র:
কোণারকে কুয়াশা…..৯
রাত তখন দশটা…..৯৯
অথৈ জলে মানিক…..২২৫
অন্তরে আঁধার…..২৬৩
অন্ধকারের মুখ…..৩০৯