“টাকা চাই টাকা” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
জীবনের শুরুতেই স্টোর্স থেকে মালপাচারের দায়ে ধরা পড়েছিল নবীনকান্তি। অথচ তার দাদু পীতাম্বর দত্ত আর বাবা সত্যেশ্বর দত্ত দুজনেই ছিলেন ধােয়া তুলসীপাতা। সত্যেশ্বরই সেবার কাকুতি মিনতি করে পুলিশের হাত থেকে রক্ষা করে ছেলেকে। তারপরই নবীনকান্তির দ্রুত উত্থান। প্রথমে অংশীদার, তারপর সাপ্লায়ার, শেষে প্রমােটার। টাকা চাই, আরাে টাকা। সেই দৌড়ে নবীনকান্তি একা নেই। নার্সিং হােমের ডাক্তার মালিক, মােটা মাইনের অফিসারের বউ, আশ্রমের সেক্রেটারী, পুরনাে ভাড়াটে, কেঠো মস্তান এবং আরাে অনেকে। দুরন্ত কৌতূহলকর এই কাহিনীর মধ্যবিন্দুতে রয়েছে ধর্ষিতা এক রমণী সরস্বতী আর সােনচিড়িয়া নামে এক রক্ষিতার মর্মস্পর্শী পরিণতি। টাকার পাহাড় জমিয়ে শেষ পর্যন্ত কী উপলব্ধি হল নবীনকান্তির ? ইহকালপরকাল, টাকাই কি জীবনের পরমার্থ ?