“বৌদ্ধ অর্থনীতি” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
সাংসারিক জীবনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে গৌতম বুদ্ধের বাণী । বিধিবিধানগুলাের যে সুস্পষ্ট। পরিচয় পাওয়া যায় সেগুলােকে গ্রন্থিত করে একটি আলাদা অর্থনীতির ধারণা লাভ করা যায়- যাকে বৌদ্ধ অর্থনীতি নামে আখ্যায়িত করা যেতে পারে। এটা অলীক বা কেবল তাত্ত্বিক কিছু নয়-এটা প্রায়ােগিক। পৃথিবীর কোটি কোটি বৌদ্ধ অনুসারী যা কমবেশি অনুসরণ করে থাকেন। এই অর্থনীতি যদি অধিকাংশ মানুষের কল্যাণকামী হয়, তাহলে ব্যবহার করতে দোষ কী?
এ ধারণা দাঁড় করাতে এ উপমহাদেশের বিগত কয়েক হাজার বছরের অর্থনৈতিক ইতিহাস। ধারাবাহিকভাবে আলােচনা করতে হয়েছে। এ বিষয়ে ভারত-বাংলাদেশে এর আগে আর কেউ গবেষণা করেননি। বিষয়বস্তু প্রাচীন হলেও যুগােপযােগী এবং বর্তমান অর্থনৈতিক সঙ্কট উত্তরণে ভূমিকা রাখতে পারে এবং অর্থনীতিপ্রিয়। পাঠকদেরও কাজে আসতে পারে।