“অধ্যাপক ত্রিবেদীর বিচিত্র কীর্তি” বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
কলকাতার এক অখ্যাত শহরতলিতে অবস্থিত যে পরিত্যক্ত অট্টালিকাকে প্রেতাত্মার প্রিয় বাসস্থান জেনে স্থানীয় মানুষ তার নাম দিয়েছে ‘হানাবাড়; সেই কুখ্যাত বাড়াটির দিকে হঠাৎ কেন আকৃষ্ট হলেন বিখ্যাত উদ্ভিদ বিজ্ঞানী অধ্যাপক ত্রিলােকনাথ ত্রিবেদী ? কী তার উদ্দেশ্য?… হ্যাঁ উদ্দেশ্য ছিল; বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়েই উক্ত হানাবাড়ীতে হানা দিয়েছিলেন অধ্যাপক ত্রিবেদী – কিন্তু তার উদ্দেশ্য যথন ব্যর্থ হতে চলেছে, সইসময় তার ভােজনকক্ষে একটি কালাে বিড়ালের উপস্থিতি যেমন তাঁকে সাফল্যের পথে এগিয়ে দল, তেমনই ডাঃ সাটিরা নামে এক রহস্যময় ব্যক্তির আকস্মিক আবির্ভাব নিরীহ বিজ্ঞানীর জীবন বিপন্ন করে তুলল। সাটিরার কবল থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য জিবেদা যথন পলায়নের উদযােগ করছেন, সেইসময় জটিল পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলল ” হলুদ রাক্ষস” নামক এক অমানুষিক বিভীষিকা। রহস্য – রােমাঞ্চ অনাবিল হাস্যরসের সংমিশ্রণে মথ চৌধুরী রচিত একটি চমকপ্রদ কাহন –