বিবাহবিচ্ছিন্না হাসনুহানা মেয়ে পারিজাতকে নিয়ে তার বাবার বালিগঞ্জের বাড়িতে বসবাস করে। পৈতৃক কিউরিও শপটির মালিকানাও তারই। ডেন্টাল সার্জেন পারিজাত তার স্নাতকোত্তর পড়াশুনাে এবং দুবাইয়ের একটি লােভনীয় চাকরির প্রস্তাব নিয়ে ব্যতিব্যস্ত। একটি বিদেশ ভ্রমণের প্রাক্কালে তাদের আলাপ। হয় চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট সূর্য ভাদুড়ির সঙ্গে। সূর্যর ছেলে রৌদ্র কালিনারি ম্যানেজমেন্ট পড়ছে। সুইজারল্যান্ডের লুসার্ন শহরে। একটি ভ্রমণকালীন সমস্যা নিয়ে ক্রেতা সুরক্ষা আইনের দ্বারস্থ হতে হয় সূর্য ও হাসনুহানাকে। দুবাইয়ে পৌঁছে তার নিয়ােগকর্তা ডক্টর ফৈয়াজ রশিদের স্ত্রী হানিয়ার সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে পারিজাতের। গালিব ভক্ত হানিয়া একজন সমাজসেবী। ভারতবর্ষ-পাকিস্তান-বাংলাদেশ। থেকে আগত কর্মীদের বিপদে-আপদে সাহায্য করেন তিনি। এক জটিল সম্পর্কের জালে জড়িয়ে পড়া হাসনুহানার হৃদয় ক্ষতবিক্ষত হলেও মস্তিষ্কের। অনুশাসনের কাছে নত হতে বাধ্য হয়। খণ্ড নয়, পূর্ণগ্রাসের কবলে পড়ে সে৷