“তান্ত্রিক ভৈরবী অঘোরী কথা” বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
তন্ত্রবিদ্যার গুহ্যাচারের প্রধান জায়গা হল শ্মশান। তাই শাস্ত্রিক বিচক্ষণতার বাইরে প্রায় প্রান্তিক ভাবেই দাঁড়িয়ে থাকা ভৈরবী, অঘােরী, ভৈরব, কাপালিক, ডাকিনী মাগুরুদের যুগল ভজনা দেখবেন বলেই লেখকের দিনের পর দিন শ্মশানে পড়ে থাকা। পৌছে যাওয়া গ্রামের প্রান্তিক হাতায় ভৈরবী সাধিকাদের ডেরায়। শ্মশান, মদ, মেয়েমানুষ, মাতাল, লম্পট, চোর, সাধু সাধকসাধিকাদের অতীন্দ্রিয় বােধ ও ব্যভিচারে খােলামেলা যৌনতার পরিসর নিয়ে তৈরি হয়ে ওঠা এই বই অজানা এক অন্য জীবনের সমাজকাহিনি।