”যোগ চিকিৎসা-৪” বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
যোগ মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশের পরাকাষ্ঠা। যােগ চিকিৎসা লক্ষণের নয়, প্রতিবন্ধকতার নয়, রােগের নয়, রােগীর নয়, ব্যক্তির সম্পূর্ণ চিকিৎসা। শরীর ও মনের সম্মিলনে গড়ে ওঠে মানুষের সত্তা। সুস্থ শরীর ও আনন্দে পূর্ণ মনের প্রয়ােজনে ভারতীয় ঋষিরা যােগ বা যােগ চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলন করেছিলেন। তারা চেয়েছিলেন পশুত্বের মানুষ নয়, মনুষ্যত্বের মানুষ। অন্নময়, প্রাণময়, মনােময়, বিজ্ঞানময়, আনন্দময় কোষীয় মানুষ। কোনও রােগ বা প্রতিবন্ধকতার ক্ষেত্রে কোনও একটা বিষয় দায়ী নয় বলেই মনে করেছেন তারা। মানুষের ভােগবাদী জীবনে যে বিরাট এবং ব্যাপক চেতনার কামনার স্থূপ তৈরি হয়, প্রতিবন্ধকতা আসে সেখান থেকেই দীপেন সেনগুপ্তের ‘যােগ চিকিৎসা’ চতুর্থ খণ্ডে মাথার ৩৭টি রােগের যৌগিক চিকিৎসার বিবরণ মানুষকে সম্পূর্ণ নিরাময়ের সন্ধান দেয়।