“অগ্নিপ্রভ” বইয়ের ফ্ল্যাপে লিখা
কাশেম নিতুর কাছে মােটা অঙ্কের টাকা চেয়েছে, এতে নিতু বিরক্ত হয়েছে। হৃদিতার জীবনে প্রশংসা করার মানুষ কম। তাই হয়তাে হৃদিতার মন বারবার একটু হাসি, একটু কথাতেই ভরে উঠেছে। মুনিরা মনের দিক থেকে শক্ত হয়ে গেছে। সে জানে তার মা তাকে ভালােবাসেনি। জিনিয়াও হঠাৎ চিৎকার করে বলল, ব্যাটা ফ্রড! তােকে এখন গণধােলাই দিবে সবাই। আজ অয়ন হােম ওয়ার্ক করে এসেছে। আবজুন আরেকটু গম্ভীর হয়ে গেল। একসময় দাগ অনেকটা মিলিয়ে যায়। ততদিনে মনে অনেক দাগ জমা হয়েছে তার। ফ্ল্যাশব্যাকের মতাে তার জীবনের সব ব্যর্থতা চোখের সামনে আসছে। বালিশটা চেপে সে শুয়ে থাকল।