অনধিকার প্রবেশ

জন্ম: ২৪শে ডিসেম্বর, ১৯৯৮ গ্রামের বাড়ি: সিলুমপুর, যশোর সে সাধারণত সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার ধর্মী গল্প লিখতে পছন্দ করে। তার এ গল্পগুলো ঠিক গোয়েন্দা কাহিনী বা ক্রাইম ফিকশন নয় বরং গল্পগুলো মনস্তাত্ত্বিক, বিজ্ঞাননির্ভর এবং যুক্তিনির্ভর কাহিনীর বুনটে বাঁধা। প্রতিটা মানুষের জীবনে কিছু বদ অভ্যাস থাকে, আর সীমান্তর ক্ষেত্রে সেই বদ অভ্যাসটা হলো লেখালেখি। মানুষ হয়ে যখন জন্মেছে, দু একটা বদভ্যাস তো থাকবেই। তার প্রকাশিত বই সমূহ অনধিকার প্রবেশ(একক) আলাপের আয়না(যৌথ) আশেপাশে যা দেখে, সেটা অনুভব করার চেষ্টা করে, ফুটিয়ে তুলতে চেষ্টা করে নিজের লেখার মাধ্যমে। বর্তমানে পড়াশোনা করছে ঢাকা কলেজে, অনার্স তৃতীয় বর্ষে, সমাজবিজ্ঞান বিভাগে। বাবার রেখে যাওয়া বদ অভ্যাসটা এখনো ছাড়তে পারেনি। ছাড়ার বিশেষ প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। মানুষ হয়ে যখন জন্মেছে, দু একটা বদভ্যাস তো থাকবেই। তার গল্প, উপন্যাসের একটা মূল চরিত্র হলেন আবু সিনহা। আবু সিনহা সিরিজের গল্পগুলি রহস্যকেন্দ্রিক। গল্পগুলো ঠিক গোয়েন্দা কাহিনী বা ক্রাইম ফিকশন নয় বরং গল্পগুলো মনস্তাত্ত্বিক, বিজ্ঞাননির্ভর এবং যুক্তিনির্ভর কাহিনীর বুনটে বাঁধা। তাকে বলা যেতে পারে একজন প্রচণ্ড যুক্তিবাদী, বুদ্ধিমান সাইকোলজিস্ট, যার অসাধারণ পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা অন্যদের থেকে তাকে আলাদা করে। তার জীবন রহস্যে ঘেরা।সে তার যুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন রহস্য সমাধান করে। এই সিরিজের গল্পগুলিতে রহস্য আর অলৌকিকতা জায়গা করে নেয়। গল্পগুলোর একটা কমন যোগসূত্র হল মনস্তত্ত্ব। তার লেখা প্রথম ছাপার হরফে বের হয় যখন সে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়তো তখন। "বিদ্যালয় বিচিত্রা" ম্যাগাজিনে তার ৬ লাইনের একটা কবিতা প্রকাশ পেয়েছিলো, কবিতার নাম ছিলো "আমার নাম সীমান্ত"।