মূলত কন্যা সন্তানকে কেন্দ্র করেই একজন পুরুষ বা জনৈক বাবার আমূল বদলে যাওয়া এবং কন্যা সন্তানের অনুপস্থিতিতে বাবা মায়ের অভ্যন্তরীণ যে সুপ্ত হাহাকার, অসীম ব্যকুলতা, যে অপার মোহ তারই চিত্রাঙ্কনের চেষ্টা করা হয়েছে ‘যোজন যোজন’ বইটির পাতায় পাতায়।
বইটি পাঠের মধ্য দিয়ে ধীরে ধীরে আমরা এমন একটি মুহূর্তে পৌঁছে যাব, যেখানে পৌঁছে গেলে এই পরম সত্য স্পষ্ট দেখা যায় এবং সহজে স্বীকার করা যায় যে, জগতের ঘরে ঘরে আলোর যোগান দিয়ে যেতে যাদের অসীম অবদান, তারা কন্যা সন্তানের পিতা।