“সাগরের স্বাক্ষর” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
মানুষ ভাবে এক আর হয় আর এক। আসলে বাইরে থেকে আর কে কার মন বােঝে? অরুণ যে ধরনের মনােবৃত্তি নিয়ে কষ্ট পায় আর তার কাছের মানুষকে নির্যাতিত করে তার চিকিৎসা হয়তাে কোনও মনস্তত্ত্ববিদের জানা থাকতে পারে, কিন্তু বিদ্যাময়ীর তা জানা ছিল না। তাই নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখতে স্বামীকে ছেড়ে আসতে বাধ্য হন তিনি। পারিবারিক, সামাজিক সব ভারকে নামিয়ে রেখে বেরিয়ে আসেন আলাের জগতের প্রত্যাশায়। সেই আলাের রেখার ঝিলিক বিদ্যাময়ী দেখতে পান কৃষ্ণর মধ্যে। কিন্তু বিদ্যাময়ীর প্রত্যাশা পূরণ কি হয়েছিল? তিনি কি পৌঁছতে পেরেছিলেন তাঁর কাঙ্ক্ষিত আলাের দুনিয়ায়? নিজের করে পেয়েছিলেন তাঁর মনের মানুষকে?