জীবন খাতার ফুটনোট

৳ 400.00

লেখক আবুল হায়াত
প্রকাশক অনন্যা
আইএসবিএন
(ISBN)
9789844324718
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ২৩৯
সংস্কার 1st Published, 2018
দেশ বাংলাদেশ

‘জীবন খাতার ফুটনোট’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ
জীবন খাতার ফুটনোটের লেখাগুলো নব্বই-এর দশকের শুরুতে পাক্ষিক তারকালোকে লিখেছিলেন অভিনেতা প্রকৌশলী আবুল হায়াত।
হালকাচালে সহজিয়া ভাষায় লেখাগুলোর প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো-এতে যেমন লেখকের নিজের জীবনের বিভিন্ন ঘটনাবলী রয়েছে তেমনি রয়েছে দেশের কথা। এই উপমহাদেশের মঞ্চ-টেলিভিশন-চলচ্চিত্রের না জানা বিচিত্র সব ঘটনার সমাহার।
কখনোবা লেখাগুলো হয়েছে দুঃখবেদনার দলিল, যা পাঠককুলকে নাড়া দিয়ে যাবে মুহূর্তের জন্য হলেও।

সূচিপত্রঃ
* কালোই ভালো – ১১
* সাবধান, উইগ! – ১৫
* ম্যানেজার অভিনেতা – ১৮
* চশমা – ২২
* অন্যায্য বিচার – ২৬
* কেন ডলি – ৩০
* গুণীর মত মেনে চলো – ৩৪
* গনি মামু – ৩৮
* হাঁপাচ্ছি আবুল হায়াত – ৪২
* পান – ৪৬
* বেঁচে থাক সর্দি – ৫১
* কাঁইটি মহারাজ – ৫৫
* ভুতুড়ে কণ্ঠ – ৬০
* কান্না – ৬৫
* প্রিয় দর্শক – ৭০
* একটি আংটির আত্মকথা – ৭৬
* এইতো ঋদ্বিকদা – ৮১
* হায়রে দাড়ি – ৮৬
* আমার ভক্ত – ৯০
* পুলিশ – ৯৫
* নববর্ষ – ১০০
* মৃত্যুজিৎ সত্যজিত – ১০৩
* বিশ্বাসযোগ্য শিল্পী – ১০৮
* দুর্ঘটনা সহায় – ১১২
* উন্মাদ তরকা – ১১৬
* স্মরণীয় কেন – ১২১
* অরিজিনাল – ১২৪
* মা-কে মনে পড়ে – ১২৮
* পশু বনাম মানুষ – ১৩২
* খদ্দের ধরা – ১৩৬
* তারকালোক – ১৪১
* স্ক্যান্ডাল – ১৪৬
* গুরুর পদাঙ্ক – ১৫১
* স্ত্রী – ১৫৫
* শিল্পসম্মত মানুষটি – ১৬০
* বই কইরে হায়াত? – ১৬৮
* যথার্থ বাঙালি – ১৭৩
* আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া (১) – ১৭৮
* আষাঢ় কোথা হতে আজ পেলি ছাড়া (২) – ১৮৩
* অভিমানী দাদা! – ১৮৮
* স্পর্শ – ১৯২
* যন্ত্রণার টিকেট – ১৯৭
* এই যাঃ, পঞ্চাশ! – ২০১
* আপনাদের সোবহান সাহেব – ২০৫
* পত্রাঘাত – ২১০
* ইমারত ভরসা – ২১৪
* দুর্ঘটনাবহুল লন্ডন ভ্রমণ (১) – ২১৮
* দুর্ঘটনাবহুল লন্ডন ভ্রমণ (১) – ২২৩
* এবং বিপাশা – ২২৮
* উপসংহার পর্ব – ২৩৪
* উপসংহারের উপসংহার (তারপর নাতাশা) – ২৩৭

১৯৪৪ সালের ৭ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে জন্মগ্রহন করেন তিনি। তিনি হলেন একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী নাট্যাভিনেতা। আবুল হায়াতের বাবা আব্দুস সালাম ছিলেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে ওয়াজিউল্লাহ ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক। স্কুল জীবন কাটে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট ও রেলওয়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে। সেখান থেকে মেটৃকুলেশন (বর্তমান এসএসসি) পাস করে চট্টগ্রাম কলেজে ভর্তি হন। চট্টগ্রাম কলেজ থেকে আইএসসি পাস করে ১৯৬২ সালে বুয়েটে ভর্তি হন। বুয়েটে পড়ার সময়ই শেরেবাংলা হলে থাকতেন। এরপর বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট থেকে ১৯৬৭ সালে পাস করে ১৯৬৮ সালেই ঢাকা ওয়াসার প্রকৌশলী পদে যোগ দেন। ১৯৬৯ সালে ইডিপাস নাটকে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে প্রথমবারের মতো টিভি পর্দায় তার অভিনয়ের অভিষেক ঘটে। ১৯৭০ সালে আবুল হায়াতের সঙ্গে বিয়ে হয় তার মেজ বোনের ননদ “মাহফুজা খাতুন শিরিনের” সঙ্গে। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর জন্ম নেয় তাদের প্রথম সন্তান বিপাশা হায়াতের। ছয় বছর পর জন্ম নেয় নাতাশা। তিনি বহুবছর ধরে টিভি নাটকে, সিনেমায় আর বিজ্ঞাপনে সফলতার সাথে অভিনয় করে আসছেন। জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদ রচিত প্রচুর নাটকে তিনি অংশ নিয়েছেন। 'মিসির আলি' তার একটি স্মরণীয় চরিত্র। তার প্রথম নাটক ইডিপাস ১৯৬৯ সালে বের হয়েছিল। এর পর একে একে ৫০০ এরও অধিক নাটকে অভিনয় করেছেন। তিনি অভিনেত্রী বিপাশা হায়াতের পিতা। তিনি অনেকগুলো বাংলা চলচ্চিত্রে ও অভিনয় করেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি মাঝে মাঝে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় কলাম লিখে থাকেন। প্রথম আলোতে তাঁর কলামের নাম 'এসো নীপবনে' । বাংলাদেশ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা - দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) বিজয়ী হন।


লেখক সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন →
বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ

প্রকাশকের অন্য বইসমূহ